Labels

Main Tags

বাংলাদেশ নির্বাচন ২০২৫: সর্বশেষ খবর, বিশ্লেষণ ও জনমত

বাংলাদেশের রাজনীতি বরাবরই উত্তাল, আর নির্বাচন মানেই দেশের মানুষ, গণমাধ্যম, আন্তর্জাতিক মহল সবার নজর থাকে এদিকে। ২০২৫ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। চলুন জেনে নেই এবারের নির্বাচন ঘিরে সর্বশেষ খবর, বিশ্লেষণ, জনমত এবং ভেতরের রাজনৈতিক সমীকরণ।


---

নির্বাচনের সময়সূচি ও প্রস্তুতি

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সূত্রে জানা গেছে, আগামী ডিসেম্বর ২০২৫ অথবা জানুয়ারি ২০২৬ নাগাদ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এরই মধ্যে ইসি নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। ভোটার তালিকা হালনাগাদ, ইভিএম প্রস্তুতি, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণসহ বিভিন্ন কাজ চলছে।

নতুন ভোটারদের অংশগ্রহণ

২০২৫ সালের নির্বাচনে প্রায় ২৫ লক্ষ নতুন ভোটার প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। বিশেষ করে তরুণ ভোটারদের অংশগ্রহণ এবারের নির্বাচনে বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।


---

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান

বাংলাদেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক শক্তি আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচন ঘিরে মাঠে-ময়দানে সক্রিয়। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করেছে।

আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি

ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছে। উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, মেগা প্রকল্পের সফলতা এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে সামনে রেখে তারা জনগণের কাছে ভোট চাইছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে দলীয় নেতাকর্মীরা মাঠে-ময়দানে সক্রিয়।

বিএনপির আন্দোলন ও অবস্থান

অপরদিকে বিএনপি বলছে, বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। তারা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি বলেছেন, "জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই।"

অন্যান্য দল ও জোট

জাতীয় পার্টি, ২০ দলীয় জোট, বাম গণতান্ত্রিক জোটসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোও আসন্ন নির্বাচনের জন্য মাঠ গোছাচ্ছে। তবে অনেক ছোট দল নির্বাচন নিয়ে দ্বিধায় রয়েছে, তারা বড় দুই দলের কৌশল দেখার অপেক্ষায়।


---

ইভিএম নিয়ে বিতর্ক

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (EVM) ব্যবহার নিয়ে এবারও তীব্র বিতর্ক দেখা দিয়েছে। সরকার বলছে, ইভিএমের মাধ্যমে নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ নির্বাচন সম্ভব। তবে বিএনপি ও বিরোধী দলগুলো দাবি করছে, ইভিএমে কারচুপির সুযোগ থাকে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ৫০% আসনে ইভিএম ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে, তবে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি।


---

জনমত জরিপে যা দেখা যাচ্ছে

সাম্প্রতিক একাধিক জনমত জরিপে দেখা গেছে, দেশের মানুষ উন্নয়নকে গুরুত্ব দিচ্ছে ঠিকই, তবে ভোটাধিকার ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিও প্রবলভাবে উঠে এসেছে। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সরকারবিরোধী মনোভাব কিছুটা বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আবার গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে সরকারপ্রীতি রয়েছে বলে জানা যায়।


---

আন্তর্জাতিক মহলের নজর

বাংলাদেশের নির্বাচন ঘিরে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদেরও বাড়তি আগ্রহ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষণের প্রস্তুতি নিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি আবারও সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছে।

ভিসা নীতির প্রভাব

আমেরিকার ঘোষিত নতুন ভিসা নীতির কারণে সরকার, বিরোধী দল, প্রশাসনের মধ্যে বাড়তি চাপ অনুভূত হচ্ছে। কেউ যদি সুষ্ঠু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করে, তবে তার বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিষয়টি নির্বাচনের আগে বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।


---

নির্বাচনী সহিংসতা ও উদ্বেগ

বাংলাদেশের নির্বাচনের সঙ্গে সহিংসতা যেন অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন জায়গায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ, মিছিল-মিটিংয়ে হামলা চালানোর খবর পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন ঘিরে সহিংসতা যেন না বাড়ে, সে জন্য সাধারণ মানুষ ও সুশীল সমাজ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।



---

সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারণা

২০২৫ সালের নির্বাচন হতে যাচ্ছে ডিজিটাল প্রচারণার দিক থেকে সবচেয়ে বড় নির্বাচন। ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক, এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে এখন থেকেই ব্যাপক প্রচারণা চলছে। ভুয়া খবর বা গুজবও ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ টিম গঠন করা হবে।


---

সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে জল্পনা-কল্পনা

অনেকে বলছেন, যদি বিরোধী দলগুলো নির্বাচন বর্জন করে, তাহলে আওয়ামী লীগ সহজেই জয় পাবে। তবে বিএনপি যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নেয়, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে। আবার তৃতীয় শক্তি হিসেবে কোনো নতুন রাজনৈতিক জোট বা জনপ্রিয় ব্যক্তি আবির্ভূত হলে নির্বাচনের সমীকরণ পুরোপুরি বদলে যেতে পারে।


---

ভোটারদের প্রত্যাশা

দেশের সাধারণ জনগণ চায়:

✅ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু নির্বাচন
✅ সঠিকভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ
✅ নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা রোধ
✅ দারিদ্র্য, বেকারত্ব, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ
✅ দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গঠন

তবে এসব বাস্তবায়ন হবে কি না, তা নির্ভর করছে নির্বাচন কতটা গ্রহণযোগ্য হয় তার ওপর।

বাংলাদেশের রাজনীতি বরাবরই উত্তাল, আর নির্বাচন মানেই দেশের মানুষ, গণমাধ্যম, আন্তর্জাতিক মহল সবার নজর থাকে এদিকে। ২০২৫ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। চলুন জেনে নেই এবারের নির্বাচন ঘিরে সর্বশেষ খবর, বিশ্লেষণ, জনমত এবং ভেতরের রাজনৈতিক সমীকরণ।



---

নির্বাচনের সময়সূচি ও প্রস্তুতি

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সূত্রে জানা গেছে, আগামী ডিসেম্বর ২০২৫ অথবা জানুয়ারি ২০২৬ নাগাদ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এরই মধ্যে ইসি নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। ভোটার তালিকা হালনাগাদ, ইভিএম প্রস্তুতি, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণসহ বিভিন্ন কাজ চলছে।

নতুন ভোটারদের অংশগ্রহণ

২০২৫ সালের নির্বাচনে প্রায় ২৫ লক্ষ নতুন ভোটার প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। বিশেষ করে তরুণ ভোটারদের অংশগ্রহণ এবারের নির্বাচনে বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন।


---

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান

বাংলাদেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক শক্তি আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচন ঘিরে মাঠে-ময়দানে সক্রিয়। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করেছে।

আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি

ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছে। উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, মেগা প্রকল্পের সফলতা এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে সামনে রেখে তারা জনগণের কাছে ভোট চাইছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে দলীয় নেতাকর্মীরা মাঠে-ময়দানে সক্রিয়।

বিএনপির আন্দোলন ও অবস্থান

অপরদিকে বিএনপি বলছে, বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। তারা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি বলেছেন, "জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই।"

অন্যান্য দল ও জোট

জাতীয় পার্টি, ২০ দলীয় জোট, বাম গণতান্ত্রিক জোটসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোও আসন্ন নির্বাচনের জন্য মাঠ গোছাচ্ছে। তবে অনেক ছোট দল নির্বাচন নিয়ে দ্বিধায় রয়েছে, তারা বড় দুই দলের কৌশল দেখার অপেক্ষায়।


---

ইভিএম নিয়ে বিতর্ক

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (EVM) ব্যবহার নিয়ে এবারও তীব্র বিতর্ক দেখা দিয়েছে। সরকার বলছে, ইভিএমের মাধ্যমে নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ নির্বাচন সম্ভব। তবে বিএনপি ও বিরোধী দলগুলো দাবি করছে, ইভিএমে কারচুপির সুযোগ থাকে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ৫০% আসনে ইভিএম ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে, তবে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি।


---

জনমত জরিপে যা দেখা যাচ্ছে

সাম্প্রতিক একাধিক জনমত জরিপে দেখা গেছে, দেশের মানুষ উন্নয়নকে গুরুত্ব দিচ্ছে ঠিকই, তবে ভোটাধিকার ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিও প্রবলভাবে উঠে এসেছে। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সরকারবিরোধী মনোভাব কিছুটা বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আবার গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে সরকারপ্রীতি রয়েছে বলে জানা যায়।


---

আন্তর্জাতিক মহলের নজর

বাংলাদেশের নির্বাচন ঘিরে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদেরও বাড়তি আগ্রহ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষণের প্রস্তুতি নিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি আবারও সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছে।

ভিসা নীতির প্রভাব

আমেরিকার ঘোষিত নতুন ভিসা নীতির কারণে সরকার, বিরোধী দল, প্রশাসনের মধ্যে বাড়তি চাপ অনুভূত হচ্ছে। কেউ যদি সুষ্ঠু নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করে, তবে তার বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিষয়টি নির্বাচনের আগে বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।


---

নির্বাচনী সহিংসতা ও উদ্বেগ

বাংলাদেশের নির্বাচনের সঙ্গে সহিংসতা যেন অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন জায়গায় আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ, মিছিল-মিটিংয়ে হামলা চালানোর খবর পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন ঘিরে সহিংসতা যেন না বাড়ে, সে জন্য সাধারণ মানুষ ও সুশীল সমাজ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।


---

সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারণা

২০২৫ সালের নির্বাচন হতে যাচ্ছে ডিজিটাল প্রচারণার দিক থেকে সবচেয়ে বড় নির্বাচন। ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক, এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে এখন থেকেই ব্যাপক প্রচারণা চলছে। ভুয়া খবর বা গুজবও ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ টিম গঠন করা হবে।


---

সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে জল্পনা-কল্পনা

অনেকে বলছেন, যদি বিরোধী দলগুলো নির্বাচন বর্জন করে, তাহলে আওয়ামী লীগ সহজেই জয় পাবে। তবে বিএনপি যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নেয়, তাহলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে পারে। আবার তৃতীয় শক্তি হিসেবে কোনো নতুন রাজনৈতিক জোট বা জনপ্রিয় ব্যক্তি আবির্ভূত হলে নির্বাচনের সমীকরণ পুরোপুরি বদলে যেতে পারে।


---

ভোটারদের প্রত্যাশা

দেশের সাধারণ জনগণ চায়:

✅ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু নির্বাচন
✅ সঠিকভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ
✅ নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা রোধ
✅ দারিদ্র্য, বেকারত্ব, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ
✅ দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গঠন

তবে এসব বাস্তবায়ন হবে কি না, তা নির্ভর করছে নির্বাচন কতটা গ্রহণযোগ্য হয় তার ওপর।